এদিকে সুচকের ভয়বহ পতনের ফলে কমছে বাজার মূলধন। বাজারের প্রতি আস্থা হারাচ্ছে বিনিয়োগকারীরা। পুঁজিবাজারের চলমান এই সমস্যা সমাধানে প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা স্বল্প সুদে তহবিল চেয়ে সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রনালয়ে প্রস্তাব দেয়।বাজারকে সাপোর্ট দিতে ও চলমান তারল্য সংকট থেকে বের হওয়ার জন্য স্বল্প সুদে এ ঋণ চায় প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। অবশেষে কিছু শর্ত স্বাপেক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদেরকে এই তহবিল দেওয়া হচ্ছে। একাধিক সুত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে এ তহবিল দেয়া হবে।এর আগে পুঁজিবাজারকে সাপোর্ট দিতে একাধিকবার সরকার আইসিবির মাধ্যমে তহবিল সরবরাহ করলেও কোন কাজে আসেনি। বরং আইসিবির দিকে নানা ধরনের অনিয়ম ও কারসাজির অভিযোগ উঠেছে। তাই সরাসরি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদেরকে তহবিল দিয়ে বাজারকে সহায়তা করবে সরকার। বাংলাদেশ ব্যাংক সরাসরি এ তহবিল সরবরাহ করবে। এদিকে সম্প্রতি চলমান সংকট সমাধাণের জন্য সরকারের কাছে দশ হাজার কোটি টাকা চায় প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা।তারই প্রেক্ষিতে এই তহবিল সরবরাহ করা হচ্ছে।
প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শর্তগুলোর মধ্যে ছিল পুঁজিবাজারকে সাপোর্ট দিতে সরকার থেকে দশ হাজার কোটি টাকার তহবিলের আকবদন। এই টাকার মেয়াদ হবে কমপক্ষ্যে ৬ বছর । সুদ হতে হবে ৩ থেকে ৪ শতাংশ। আর ৫ হাজার ২০০ পয়েন্ট এবং দুই বছরের আগে কেউ শেয়ার বিক্রি করতে পারবে না। দুই বছর পর শেয়ার বিক্রি করে প্রথমেই সরকারের টাকা ফেরত দিবে।