মন্ত্রী বলেন, সরকারের বিভিন্ন নীতি এবং প্রণোদনার সঙ্গে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের পরিশ্রম এবং মেধার গুণে বাংলাদেশের পোশাক শিল্প আজ শুধু প্রধান রপ্তানি খাতই নয়, আন্তর্জাতিক যে কোনো মানদণ্ডে এখন বিশ্বমানের।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে ১৯১টি লিড সার্টিফায়েড গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি রয়েছে এবং আরও ৫০০টি গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি সাটিফিকেট প্রাপ্তির অপেক্ষায় আছে। বৈশ্বিক বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ এখন প্রস্তুত।
বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) ঢাকার একটি অভিজাত হোটেলে সাসটেইনেবল অ্যাপারেল ফোরাম-২০২৩ এর সমাপনী প্ল্যানারি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তাজুল ইসলাম বলেন, শুধু পোশাক শিল্পে নয়, কৃষি, ফার্মাসিউটিক্যাল, সিমেন্ট, চামড়া থেকে শুরু করে উদীয়মান বিভিন্ন খাতে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে লাভবান হবেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে এদেশের ৬৫ থেকে ৭০ শতাংশ কর্মক্ষম জনগণ, যারা কঠিন পরিশ্রম করে নিজেদের ভাগ্যোন্নয়নের সঙ্গে দেশের অর্থনীতিতে বিরাট ভূমিকা রাখছে।
এসময় মন্ত্রী তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বাংলাদেশের সাফল্যের প্রশংসা করে বলেন, অনেক তরুণ-তরুণী ফ্রিল্যান্সিং এবং অনলাইন ব্যবসার মাধ্যমেও নিজেদের স্বাবলম্বী করার সঙ্গে অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছেন।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে বহুমুখী রপ্তানির ওপর জোর দিয়েছেন। সে লক্ষ্য অর্জনে গার্মেন্টসসহ সব খাতের উদ্যোক্তাদের একযোগে কাজ করতে হবে।