ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত সভায় এ প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন কোম্পানির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল ইফতেখার আনিস। সভায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এমডি শফিক শামীম (অব:),পরিচালকগণ, কোম্পানির সচিব ও শেয়ার হোল্ডারগণ উপস্থিত ছিলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এমডি শফিক শামীম (অব:) বলেন, দেশের সবচেয়ে কনিষ্ঠ সাধারণ বীমা কোম্পানি হয়েও মাত্র ১০ বছরে এর মোট সম্পদের পরিমান ৫.৯০ গুন বৃদ্ধি পেয়েছে, যা একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন। তিনি বলেন, ২০২২ সালে কোম্পানিটি গ্রস প্রিমিয়ামে আয় করেছে ৮০০.৫৭ মিলিয়ন টাকা, যা আগের বছরের তুলনায় ২.৬১% বেশি।
তিনি আরো বলেন, ডিজিটালাইজেশনের যুগে নিত্যনতুন সেবার মাধ্যমে আমরা সকলের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে চাই। এজন্য আমাদের তথ্যপ্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়ানোর কাজ চলছে, যাতে জনসাধারণকে ধাপে ধাপে বীমার আওতায় নিয়ে এসে সম্পদের বিভিন্ন অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবেলার মাধ্যমে অন্যতম একটি সফল বীমা কোম্পানি হিসেবে বীমা গ্রহীতাগণের সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারি।
কোম্পানির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল ইফতেখার আনিস আর্থিক প্রতিবেদন তুলে ধরে জানান যে, ২০২২ সালে কোম্পানির আন্ডাররাইটিং মুনাফা ১.৬১ শতাংশ বেড়ে ৮২.২৯ মিলিয়ন টাকা হয়েছে যা অবশ্যই একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন।
বিভিন্ন প্রতিকূল অবস্থা সত্ত্বেও কোম্পানির আয় নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে মেজর জেনারেল জেনারেল ইফতেখার আনিস বলেন, ঝুঁকিব্যবস্থাপনা ও সেবার মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে যেসব কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে কোম্পানির আয় বৃদ্ধিতে তা ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
অর্থসংবাদ/এসএম