বুধবার সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বৈদ্যুতিক গাড়ি রুপান্তর সংক্রান্ত বৈঠক ও সক্ষমতা বৃদ্ধি বিষয়ক এক কর্মশালা শেষ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ কমানোই হবে এর লক্ষ্য। বিআরটি প্রকল্পেও চলবে বৈদ্যুতিক গণপরিবহন।
প্রকল্পটি বিশ্বব্যাংক ও সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয় যৌথভাবে বাস্তবায়ন করবে। আজকের কর্মশালায় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ১২টি দেশের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বড় বড় দেশগুলো কার্বন নিঃসরণের জন্য দায়ী, বাংলাদেশের মতো ছোট ছোট দেশগুলো ভোগান্তির শিকার। তাই আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে, অ্যাকশনে যেতে হবে। পাশাপাশি সবাইকে সচেতন হতে হবে।
সেতুমন্ত্রী বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে ৪ মিলিয়ন টন কার্বন নিঃসরণ কমাতে হবে। সড়ক-পরিবহন খাতে নূন্যতম ৩০ শতাংশ পরিবহনকে বৈদ্যুতিক গণপরিবহনে রূপান্তর করতে হবে।
সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এবিএম আমিন উল্লাহ নুরীর সভাপতিত্বে কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব হাবিবুর রহমান ও বিশ্ব ব্যাংকের কোঅপারেশন ম্যানেজার দানদান চেন বক্তব্য রাখেন।