নোটিশে অপর দুই বিবাদী হলেন-আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজি)।
নোটিশ পাওয়ার পর আগামী এক মাসের মধ্যে এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আরজি জানানো হয়েছে। অন্যথায় প্রতিকার চেয়ে হাইকোর্টে এ বিষয়ে রিট আবেদন করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে কমিশন গঠনের পক্ষে ৫৩ আইনজীবীদের একজন আসাদ উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই। তাদের বিরুদ্ধে নানা ধরনের অপকর্মে জড়ানোর অভিযোগ বরাবরই রয়েছে। ঢাকাসহ সারা দেশের থানা ও ইউনিটগুলোতে কঠোর নজরদারি সত্ত্বেও পুলিশের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি। আবার এটাও ঠিক যে কোনো কোনো পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে অপকর্মের অভিযোগ পাওয়া গেলে তদন্ত হচ্ছে। বদলি, প্রত্যাহার বা সাময়িক বরখাস্তের মতো ব্যবস্থাও নেয়া হচ্ছে কিন্তু পুলিশের অপরাধ বন্ধ হচ্ছে না।’
আইনজীবী বলেন, ‘এর কারণ পুলিশের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ উঠলেই সেটি তদন্তের দায়িত্ব পুলিশের ঊর্ধ্বতন কোনো কর্মকর্তার ওপর বর্তায়। তখন সেই তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এজন্য কমিশন গঠন করতে আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছি।