আজ মঙ্গলবার (১৩ জুন) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলে সফরের অংশ হিসেবে রেইজারের ঢাকায় আসা। তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, জ্বালানিমন্ত্রী, জ্যেষ্ঠ সচিব, অর্থ মন্ত্রণালয়, সচিব, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ও অন্যান্য ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
২০২৩-২৭ অর্থবছরে নতুন কান্ট্রি পার্টনারশিপ ফ্রেমওয়ার্কের পাশাপাশি বাংলাদেশে বৈশ্বিক অনিশ্চয়তা ও ক্রমবর্ধমান জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় বিশ্বব্যাংক কীভাবে সর্বোত্তম সহায়তা করতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয় সফরে। এছাড়া বিশ্বব্যাংক-সমর্থিত প্রকল্প বাস্তবায়নের গতি ত্বরান্বিত করার আহ্বান জানান রেইজার।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ক্রমাগত বাহ্যিক চাপের মুখোমুখি। এই চাপ মোকাবেলায় প্রয়োজন সতর্ক সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা। আরো বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা, চাকরি বাড়ানো ও জলবায়ু সংকটের বিরুদ্ধে স্থিতিস্থাপকতা জোরদার করার জন্য আরো কাঠামোগত সংস্কার।
নতুন কৌশল ও বৃহৎ বিদ্যমান প্রকল্পের দ্রুত বাস্তবায়নে সমর্থন দ্বিগুণ করতে প্রস্তুত বলেও জানান তিনি।
বিশ্বব্যাংক ও বাংলাদেশ আজ ১৯ কোটি ১০ লাখ ডলার অর্থায়নে এক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। এর আওতায় উচ্চশিক্ষা খাতকে শক্তিশালী ও কভিড-১৯ মহামারীতে আরো কার্যকরভাবে সাড়া দেয়া হবে।