বাজারে সাধারণ বিনিয়োগকারীর হাতে কোম্পানিটির যত শেয়ার ছিল, তার ৩৩ শতাংশের বেশিই এ দুই হিসাব থেকে কেনা হয়। তাতে বাজারে কোম্পানিটির শেয়ারের চরম সংকট দেখা দেয়। ফলে অস্বাভাবিকভাবে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বাড়তে থাকে। পরে গতকাল সোমবার অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির লাগাম টানতে কোম্পানিটির লেনদেন স্থগিত করে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
গতকাল রাতেই বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলাম স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়েছে। সেখানে আজ মঙ্গলবার থেকে কোম্পানিটির লেনদেন স্থগিত রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়।
বিএসইসির আদেশে বলা হয়েছে, নিয়ন্ত্রক সংস্থার পর্যবেক্ষণে কোম্পানিটির শেয়ারের অস্বাভাবিক কিছু লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।
মাত্র দুই মাসের ব্যবধানে কোম্পানিটির ৩২ টাকার শেয়ারের দাম বেড়ে গতকাল দিন শেষে দাঁড়ায় ২১৩ টাকা। এর মধ্যে গতকাল এক দিনেই বেড়েছে প্রায় ১৫ টাকা।
ব্রোকারেজ হাউস ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ এখনো সুনির্দিষ্টভাবে প্রমাণিত না হওয়ায় প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির নাম এখানে উল্লেখ করা হলো না।