কেসিসির বর্জ্য ব্যবস্থাপনা শাখা থেকে জানা গেছে, বর্জ্য অপসারণের জন্য কেসিসির ওয়ার্ড পর্যায়ে ৭১৭ জন শ্রমিক নিয়মিত কাজ করেন। তাদের সঙ্গে দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে আরও ১০০ জন শ্রমিক নেওয়া হয়েছে। আরও ১০০ জন শ্রমিক নিয়োগের অনুমোদন নেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে তাদেরকেও কাজে লাগানো হবে। বর্জ্য অপসারণের কাজে কেসিসির বিভিন্ন সাইজের অর্ধশত ট্রাক, গার্বেজ লোডার, পে-লোডার ও যন্ত্রপাতি প্রস্তুত রাখা হয়েছে। কোরবানির বর্জ্য অপসারণের পর ওইসব স্থান থেকে যাতে দুর্গন্ধ ও রোগ জীবানু না ছড়ায় সেজন্য ৪ হাজার কেজি ব্লিচিং পাউডার এবং ৪০০ লিটার স্যাভলন কেনা হয়েছে। ওয়ার্ড পর্যায়ের পরিচ্ছন্নকর্মীরা এগুলো ছিটানোর কাজ করবেন।
কেসিসির প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মো. আব্দুল আজিজ জানান, ঈদের দিন দুপুর ১টা থেকে কাজ শুরুর জন্য শ্রমিকদেরকে প্রস্তুত রাখা হবে। মূল কাজ শুরু হবে দুপুর ২টা থেকে। রাত ৮টার মধ্যেই কোরবানির পশুর উচ্ছিষ্টাংশ অপসারণ করে রাজবাঁধের ডাম্পিং গ্রাউন্ডে ফেলা হবে।
তিনি বলেন, খুলনায় অনেকে ঈদের দ্বিতীয় দিন কোরবানি দেন। ওই বর্জ্যগুলো যাতে অপসারণ করা যায়, এজন্য ঈদের পরদিন এবং তৃতীয়দিনও শ্রমিকরা মাঠে কাজ করবে।