পরিচালকরা হচ্ছেন- বাংলাদেশ জেনারেল ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালক সোহাইল হুমায়ুন, ইস্টার্ন ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের প্রাতিষ্ঠানিক পরিচালক পাইওনিয়ার ড্রেসেস লিমিটেড, মেঘনা লাইফ ইন্সুরেন্সের পরিচালক শারমিন নাসির এবং দিলরুবা শারিমন।
মার্কেন্টাইল ইন্সুরেন্সের পরিচালক শফিক আহেমদ, আজাদ মোস্তফা, আজিজ মোহাম্মদ এরশাদ উল্লাহ, ফারহানা ইসলাম সোনিয়া এবং সাদ কাদির বিন সোলাইমান, প্রভাতি ইন্সুরেন্সের পরিচালক হাবিব ই আলম চৌধুরী ও বদলুর রহমান খান এবং পূরবী জেনারেল ইন্সুরেন্সের উদ্যোক্তা পরিচালক মোহাম্মদ ইকবাল।
আগামীকাল রোববার (২০ সেপ্টেম্বর) থেকে এই কোম্পানিগুলোর উদ্যোক্তা-পরিচালকরা তাদের পদ হারাবেন। গত জুলাই মাসের প্রথমদিকে কমিশন যেসব কোম্পানির পরিচালকরা নিজ কোম্পানির ২ শতাংশ শেয়ার নেই, তারা পদে থাকতে পারবেন না বলে এক নির্দেশনা দেয়।
এতে বলা হয়, যাদের ২ শতাংশ শেয়ার নেই, তাদের শেষবারের মতো শেয়ার কিনে পদে থাকার সুযোগ দিতে ৪৫ দিনের সময় বেঁধে দেয় বিএসইসি। এ সুযোগে ৪৪ পরিচালক শেয়ার কিনে তাদের ন্যূনতম শেয়ার ধারণের শর্ত পূরণ করেছেন। এর মধ্যে কয়েকজন পরিচালক নির্ধারিত সময়ে শেয়ার কিনতে না পেরে সময় চেয়ে আবেদন করেছেন। কমিশন তাদের আবেদন গ্রহণ করেছিল। বাড়তি সময় শেষ হওয়ার পরও এসব কোম্পানির পরিচালক কমিশনের নির্দেশনা মানেননি।
উল্লেখ্য, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির পরিচালক পদে থাকতে নিজ কোম্পানির ন্যূনতম ২ শতাংশ শেয়ার থাকা বাধ্যবাধকতামূলক। ২০১১ সালের নভেম্বরে প্রথম দিকে এই সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করে বিএসইসি। এ নির্দেশনা চ্যালেঞ্জ করে অনেক পরিচালক উচ্চ আদালতে রিট করেছিলেন। তবে কমিশনের নির্দেশনা বৈধ বলে ঘোষণা করেন উচ্চ আদালত।