নতুন এই প্রযুক্তির মাধ্যমে ক্রিকেটারদের কাজের চাপ ও সব ধরনের তথ্য পাওয়া যাবে। একজন ক্রিকেটার অনুশীলনের সময় কতটা দৌড়াচ্ছেন, তার হৃদস্পন্দনের গতি কত ছিল, কতটুকু হেঁটেছেন, সব তথ্য এই প্রযুক্তির মাধ্যমে ড্রেসিং রুমে থাকা ল্যাপটপে স্থানান্তরিত হবে।
ক্রিকেট অপারেশন্স কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ সিস্টেমে প্রত্যেক খেলোয়াড়ের জন্য ভিন্ন ‘অ্যাকাউন্ট’ থাকবে। একজন খেলোয়াড় ম্যাচ খেলার জন্য ফিট কিনা, সেটি তার নামের পাশে সবুজ-হলুদ বা লাল চিহ্ন দ্বারা বুঝা যাবে। সবুজ মানে ফিট, লাল মানে ফিট নয় এবং হলুদ মানে তার ফিটনেস নিয়ে সন্দেহ আছে।
বাংলাদেশে এই প্রযুক্তিটি নতুন হলেও আন্তর্জাতিক দল এবং খেলোয়াড়রা এই বিশেষ জিপিএস কিট ব্যবহার করে থাকে।
অনুশীলনের সময় উপস্থিত ছিলেন একজন প্রযুক্তিবিদ। খেলোয়াড়দের জিপিএস সেটিং বা এর কার্যকলাপ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সহায়তা করতে তাকে আনা হয়েছিল।