সূত্র মতে, গত ৫ জুলাই থেকে ২০ আগস্ট পর্যন্ত বেশ কয়েকবার ডিএসইর একটি তদন্ত দল এ এল সিকিউরিটিজ পরিদর্শন করে। প্রত্যেকবারই প্রতিষ্ঠানটির সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে লাখ লাখ টাকার ঘাটতি খুঁজে পায় ডিএসই।
জানা গেছে, গত ৫ জুলাই এ এল সিকিউরিটিজের গ্রাহক হিসাবে ৩৬ লাখ ৪৫ হাজার টাকার ঘাঁটতি ছিল। পরবর্তীতে ২৫ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক হিসাবে ঘাটতির পরিমাণ কমে দাঁড়ায় ৩ লাখ ৭৬ হাজার টাকায়। ৩ আগস্ট পুণরায় প্রতিষ্ঠানটিতে ৪৫ লাখ ৮৯ হাজার টাকার ঘাটতি পায় ডিএসই।
৭ আগস্টও এ এল সিকিউরিটিজের গ্রাহক হিসাবে ঘাটতি ছিল। সেদিন ২৯ লাখ ৮ হাজার টাকার ঘাঁটতি থাকার বিষয়টি ডিএসইর মনিটরিং অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স বিভাগের তদন্তে উঠে আসে। এছাড়াও ৯ আগস্ট ৪৪ লাখ ৫৬ হাজার টাকা এবং ১৪ আগস্ট ২৪ লাখ টাকার ঘাটতি ছিল প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক হিসাবে। সর্বশেষ ২০ আগস্টের পরিদর্শনেও ৩৯ লাখ ৩১ হাজার টাকা ঘাঁটতি পাওয়া যায়।