সূত্র মতে, কোম্পানিগুলোর ৪৮ লাখ ৬১ হাজার ৩২২টি শেয়ার ১১৫ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১৯ কোটি ৪৪ লাখ ২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৪ কোটি ৫৯ লাখ ৯৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ব্র্যাক ব্যাংকের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ৩৩ লাখ ২০ হাজার টাকার বেক্সিমকো ফার্মার এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বার্জার পেইন্টসের।
এছাড়া ওয়ালটনের ৩৭ লাখ ৬২ হাজার টাকার, ট্রাস্ট ব্যাংকের ১ কোটি ১৮ লাখ টাকার, স্কয়ার ফার্মার ৭২ লাখ ৩২ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ৭৬ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, সী পার্লের ৭ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ১৩ লাখ ২৬ হাজার টাকার, ফনিক্স ফাইন্যান্সের ৫ লাখ ৩৯ হাজার টাকার, পিএফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৯ লাখ ১৪ হাজার টাকার, ওরিয়ন ফার্মার ২২ লাখ ৫ হাজার টাকার, নর্দার্ণ ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ১৩ লাখ ৬০ হাজার টাকার, এমএল ডাইংয়ের ৬৬ লাখ ২৩ হাজার টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ২০ লাখ ৭০ হাজার টাকার, কেডিএস এক্সেসরিজের ৯ লাখ ৩০ হাজার টাকার, কর্ণফুলি ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১২ হাজার টাকার, ইসলামী ব্যাংকের ২৪ লাখ ৯ হাজার টাকার, আইসিবি এমপ্লয়েজ প্রভিডেন্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান : স্কিম ওয়ানের ২৯ লাখ ২০ হাজার টাকার, আইসিবি এএমসিএল তৃতীয় এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৮ লাখ ৯০ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ৫৫ লাখ ৫৬ হাজার টাকার, ফাইন ফুডসের ১২ লাখ ২৮ হাজার টাকার, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের ২৭ লাখ টাকার, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকার, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৪৮ লাখ ৬০ হাজার টাকার, সিটি ব্যাংকের ১ কোটি ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ৭২ লাখ ৪৫ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ৬৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ১১ লাখ ৯৪ হাজার টাকার এবং আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের ৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।