ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ১৪ দশমিক ৫১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৪ দশমিক ৩২ পয়েন্ট।
খাতভিত্তিক পিই রেশিও
খাতভিত্তিক হিসাবে পিই রেশিও’র তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৬ দশমিক ৭ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ১৩ দশমিক ৭ পয়েন্ট, সিরামিকস খাতে ৪৭ পয়েন্ট, প্রকৌশল খাতে ৩১ দশমিক ৮ পয়েন্ট, খাদ্য খাতে ১৮ দশমিক ৯ পয়েন্ট, জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতে ১৭ দশমিক ৩ পয়েন্ট, সাধারণ বিমা খাতে ১৮ পয়েন্ট, আইটি খাতে ২৫ দশমিক ৬ পয়েন্ট, পাট খাতে ৪৯৫ দশমিক ৮ পয়েন্ট, বিবিধ খাতে ১৭ দশমিক ৬ পয়েন্ট, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ৩৭ দশমিক ৭ পয়েন্ট, কাগজ খাতে ২৯ পয়েন্ট, আর্থিক খাতে ৪৩ দশমিক ৮ পয়েন্ট,ওষুধ খাতে ১৮ দশমিক ১ পয়েন্ট, সেবা-আবাসন খাতে ২৬ দশমিক ৫ পয়েন্ট, ট্যানারি খাতে ৩৬ পয়েন্ট, ও ভ্রমণ-অবকাশ খাতে ১৭ দশমিক ৩ পয়েন্ট ও বস্ত্র খাতে ২৯ পয়েন্ট অবস্থান করছে।
পিই রেশিও কী?
শেয়ার বাজারে প্রতিটি শেয়ারের মূল্য এবং প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে কোনো কোম্পানী কী পরিমান আয় করে থাকে তার অনুপাতকে প্রাইস আর্নি রেশিও বা পিই রেশিও বলা হয়। পিই রেশিও দ্বারা স্টকের মূল্যমান নির্ণয় করা যায়।
প্রাইস আর্নিং রেশিও দ্বারা একটা স্টক কেনার পরে সেই স্টক এর মূল্য ফেরত পেতে কত সময় লাগতে পারে সেটার একটা হিসাব পাওয়া সম্ভব। একটি কোম্পানির বিগত ও ভবিষ্যত আয়ের উপর নির্ভর করে আপনার স্টক মূল্য ফেরতের সম্ভাব্য সময়কাল নির্ধারণ দেয় পিই রেশিও।
অর্থসংবাদ/এমআই