শনিবার (৪ নভেম্বর) দুপুরে এ অংশের উদ্বোধন করেন তিনি।
উদ্বোধনের পর দুপুর আড়াইটায় আগারগাঁও রেলস্টেশন থেকে সফরসঙ্গীদের নিয়ে মতিঝিলের উদ্দেশে যাত্রা করেন প্রধানমন্ত্রী। তার সঙ্গে ছিলেন ২০০ আমন্ত্রিত অতিথি। তাদের মধ্যে রয়েছেন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, এতিম শিশু, কৃষক, সবজি বিক্রেতা, ইমাম, সাধু, আদিবাসীসহ বিভিন্ন গোত্র ও সম্প্রদায়ের মানুষ। দাতা সংস্থা, দেশি-বিদেশি অতিথি, দলীয় লোকজনসহ ডিএমটিসিএলের সঙ্গে যুক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও রয়েছেন।
উদ্বোধনের পর দিন রোববার (৫ নভেম্বর) থেকে এটি সর্বসাধারণের চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে। প্রথমে তিনটি স্টেশন চালুর মাধ্যমে এ অংশের মেট্রোরেল চলাচল শুরু হবে। স্টেশনগুলো হলো- মতিঝিল, বাংলাদেশ সচিবালয় ও ফার্মগেট।
মতিঝিল অংশে সকাল সাড়ে ৭টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চার ঘণ্টা ট্রেন চলাচল করবে। এর মধ্য দিয়ে মতিঝিল-উত্তরার যাত্রীদের দীর্ঘদিনের যানজটের দুর্ভোগ অবসান হবে। উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেলের ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০ টাকা। সর্বনিম্ন ভাড়া ২০ টাকা।
বাংলাদেশের প্রথম মেট্রোরেল এমআরটি লাইন-৬ উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশ গত বছরের ডিসেম্বরে চালু হয়। ৩৩ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা ব্যয়ে উত্তরা থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ২১ দশমিক ২৬ কিলোমিটার এলিভেটেড মেট্রো লাইন নির্মাণের ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সরকার।
অর্থসংবাদ/এমআই