সোমবার (৪ ডিসেম্বর) দুবাইতে ইরেনা আয়োজিত ‘জীবন ও জীবিকার ক্ষমতায়ন-জলবায়ুর জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানি’ উদ্যোগটির উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ইরেনার দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সংগতি রেখে টেকসই উন্নয়নের জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রসারে কাজ করছে। নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রসার ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে টেকসই এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (স্রেডা) প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। বৃহৎ আকারের প্রকল্পের বাইরেও ছাদে সোলার, ভাসমান সোলার ও সৌর সেচের মতো ছোট উদ্যোগের দিকেও বাংলাদেশ মনোনিবেশ করেছে।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ২০৩১ সালের মধ্যে ৪৫ হাজার সোলার ইরিগেশন পাম্প প্রতিস্থাপন করার বিষয়টি রোডম্যাপে বলা হয়েছে। ফলে ডিজেলের ব্যবহার উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পাবে এবং পরিবেশগত ব্যাপক উন্নতি ঘটবে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আরব আমিরাতের জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশমন্ত্রী মরিয়ম বিনতে মোহাম্মেদ আলমেহইরি; আইসল্যান্ডের পরিবেশ, জ্বালানি ও জলবায়ু মন্ত্রী গাডলাওগার থর থরডারসন; বেলজিয়ামের উপপ্রধান কেবিনেট ডমিনিকিউ পারিন; নেপালের জ্বালানি, পানি সম্পদ ও সেচ মন্ত্রী শক্তি বাহাদুর বাসনেট এবং ইন্দোনেশিয়ার জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রী আরিফিন তাসরিফ বক্তব্য রাখেন।