সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে জেলেরা মাছগুলো উপজেলার চেয়ারম্যান ঘাটে আনে। এ সময় মাছগুলো দেখতে উৎসুক লোকজন ঘাটে ভিড় জমায়।
সাদিয়া ফিশ এজেন্সির পরিচালক মো. বাবু বলেন, আজ থেকে ৩-৪ দিন আগে জাহাজমারার মনির মাঝির জালে মাছগুলো ধরা পড়ে। সকালে মনির মাঝি ১ লাখ ৮ হাজার টাকায় মাছগুলো আমাদের কাছে বিক্রি করে।
হাতিয়া উপজেলা মৎস্যজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. ইসমাইল বলেন, গভীর সাগরে মনির মাঝির ইলিশের জালে ১২টি শাপলাপাতা মাছ ধরা পড়ে। স্থানীয়ভাবে এটিকে হাউস মাছ বলা হয়। এরপর সোমবার সকালে তারা চেয়ারম্যান ঘাটে ফিরে আসেন। এর মধ্যে একটি শাপলাপাতা মাছ ছিল ৫৯ কেজি এবং আরেকটি ছিল ৪৮ কেজি ওজনের। এ দুটি মাছ মণ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়। বাকি মাছগুলো গড়ে ৭০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়।
উল্লেখ্য, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন ২০১২ অনুযায়ী শাপলাপাতা মাছ ধরা নিষিদ্ধ। কারণ সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এর ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এমআই