পাইকারি বাজারে কমেছে মুলা-বাঁধাকপির দাম

পাইকারি বাজারে কমেছে মুলা-বাঁধাকপির দাম
দেশের বড় পাইকারি সবজি বাজারের অন্যতম বগুড়ার মহাস্থান হাট। উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় এই হাটে এক সপ্তাহের ব্যবধানে মুলার দাম প্রতি মণে কমেছে ২০০ টাকা। গত রবিবার পর্যন্ত যে মুলা প্রতি মণ বিক্রি হয়েছে মানভেদে ৪৫০ থেকে ৮০০ টাকায় গতকাল সোমবার সেই মুলা মহাস্থান হাটে বিক্রি হয় ২০০ থেকে ৬০০ টাকা মণ।

একইভাবে কমে গেছে বাঁধাকপির দামও। এক দিনের ব্যবধানে প্রতি পিস বাঁধাকপির দাম কমেছে ৭ থেকে ৯ টাকা। আজকের বাজারে প্রতি পিস বাঁধাকপি বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ ১৭ টাকায়। অথচ রবিবারও তা বিক্রি হয় ২৪ থেকে ২৬ টাকা পিস।

মহাস্থান হাটের আড়তদার আয়নাল হক বলেন, সাধারণত মোটা আকৃতির বেশি বয়সী মুলার দাম কম হয় আর কচি মুলার দাম বেশি।

সেই হিসাবে আজকের বাজারে ২০০ থেকে ৬০০ টাকা মণ মুলা বিক্রি হয়েছে। গত বছরের এই মৌসুমে মুলার দাম ছিল সর্বোচ্চ ২৪০ টাকা মণ। সেই তুলনায় এবার দাম অনেক বেশি বলেও জানান তিনি।

মহাস্থান হাট ঘুরে দেখা গেছে, গতকাল প্রতি মণ নতুন সাদা জাতের আলু দুই হাজার ২০০ থেকে দুই হাজার ৩০০ টাকা মণ, লাল জাতের ক্যারেজ আলু দুই হাজার ৪০০ থেকে আড়াই হাজার টাকা মণ এবং পাকরি আলু দুই হাজার ৮০০ টাকা মণ বিক্রি হয়।

বেগুন প্রকারভেদে এক হাজার থেকে এক হাজার ২০০ টাকা মণ, ফুলকপি এক হাজার ৩০০ টাকা মণ, বরবটি এক হাজার টাকা মণ, করলা এক হাজার ৪০০ টাকা মণ, শিম এক হাজার ৬০০ টাকা থেকে দুই হাজার টাকা মণ, কাঁচা মরিচ দুই হাজার থেকে দুই হাজার ২০০ টাকা মণ, মুড়িকাটা নতুন পেঁয়াজ তিন হাজার ২০০ থেকে তিন হাজার ৪০০ টাকা মণ, টমেটো এক হাজার ৫০০ থেকে এক হাজার ৬০০ টাকা মণ এবং গাজর দুই হাজার থেকে দুই হাজার ২০০ টাকা মণ বিক্রি হয়েছে।

এমআই

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

নতুন সুদহার নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক
ব্যাগেজ রুলের অপব্যবহারে ধ্বংস হচ্ছে জুয়েলারি শিল্প
বছর ঘুরলেও প্রবাসী আয়ে গতি ফিরেনি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
গ্রাহক সংখ্যায় দেশসেরা প্রতিষ্ঠান নগদ
বছরজুড়ে আলোচনায় খেলাপি ঋণ, সুদহার ও বিনিময়হার
প্রথম দিনেই ২ লাখের বেশি পণ্যের অর্ডার পেলো ইভ্যালি
তিন মাসের মধ্যে সব দেনা পরিশোধ শুরু করবো
পোশাকশিল্পকে রাজনৈতিক হাতিয়ার না বানানোর অনুরোধ
এক মাসের ব্যবধানে আলুর দাম বেড়েছে ৪৪ শতাংশ