ডিএসই ও সিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা করলে এ তথ্য পাওয়া যায়।
আলোচিত সপ্তাহে ডিএসইতে ৩ হাজার ৩৫৮ কোটি ২৪ লাখ ৫৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৪ হাজার ৬০৪ কোটি ৯৬ লাখ ৯০ হাজার টাকার শেয়ার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে এক হাজার ২৪৬ কোটি ৭২ লাখ ৩৪ হাজার টাকার বা ২৭ দশমিক ০৭ শতাংশ।
সপ্তাহ শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স এর অবস্থান দাঁড়ায় ৪ হাজার ৮৭২ দশমিক ৩০ পয়েন্ট। সপ্তাহের শুরুতে সূচকটির অবস্থান ছিল ৪ হাজার ৯১৬ দশমিক ৯৭ পয়েন্টে। সপ্তাহের ব্যবধানে সূচক কমেছে ৪৪ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট বা দশমিক ৯১ শতাংশ।
ডিএসইর সেরা কোম্পানির সূচক ডিএসই-৩০ এক সপ্তাহের ব্যবধানে ১ হাজার ৬৬৯ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট থেকে ১ হাজার ৬৭০ দশমিক ৪৫ পয়েন্টে উঠে আসে।
আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ডিএসইএস এক হাজার ১০৮ পয়েন্ট থেকে বেড়ে হয়েছে এক হাজার ১১২ দশমিক ৯৭ পয়েন্ট।
আলোচিত সপ্তাহে ডিএসইতে ৩৬৩টি কোম্পানির শেয়ার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৮টির বা ১৮ দশমিক ৭৩ শতাংশ কোম্পানির। আর ৭২ দশমিক ১৭ শতাংশ বা ২৬২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। এ সময়ে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।