তাঁর পরিবার পুলিশকে জানান, আসন্ন বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপের খেলোয়াড় ড্রাফটে সুযোগ না পাওয়ায় হতাশ ছিলেন সজীব। সে হতাশা থেকেই নাকি আত্মহত্যা করেছেন তিনি। পরিবারের অনুরোধে সজীবের লাশের ময়নাতদন্ত হয়নি। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে লাশ দাফনের অনুমতি দেয়।
দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসমত আলী জানিয়েছেন, কাল রাতে না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়েছিলেন ২২ বছর বয়সী এই তরুণ ক্রিকেটার। সোমবার সকালে বাবা মোরশেদ আলী সজীবকে খুঁজে পান তাঁর ঘরে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায়। পরে পুলিশ সকাল ১০টার দিকে দরজা ভেঙে সজীবের লাশ উদ্ধার করে।
জাতীয় দলের সাবকে এই অধিনায়াক খালেদ মাহমুদ জানান, স্বভাবে খুবই ভদ্র ও বিনয়ী ছিলেন সজীব। ‘ওর (সজীবের) পরিবার অত সচ্ছল নয়। খেলে যেই টাকা পায়, সেই টাকা দিয়ে নিজেই একটা পাকা উইকেট বানিয়েছিল সে। আমাকে বলছিল উইকেটের কথা। আমি বলেছিলাম, ভালো করেছিস। কদিন আগেই রাজশাহীতে গিয়েছিলাম। দেখা হয়েছিল ওর সঙ্গে।
অর্থসংবাদ/এসএ