সভায় অধ্যাপক সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, অ্যান্টিজেন পরীক্ষা চালু হলেই যে পরীক্ষার সংখ্যা বেড়ে যাবে তা নয় , অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় লক্ষণ ও উপসর্গ না থাকলে অনেক সময় ফলস নেগেটিভ (আক্রান্ত, কিন্তু পরীক্ষায় শনাক্ত না হওয়া) আসার আশঙ্কা থাকে। এই পরীক্ষায় যাঁরা পজিটিভ হবেন, তাঁদের আক্রান্ত ধরা হবে। আর লক্ষণ ও উপসর্গ নিয়ে যাঁদের পরীক্ষার ফল পজিটিভ আসবে না, তাঁদের আরটি-পিসিআর পরীক্ষার জন্য বলা হবে।
সভায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাতৃ ও শিশুস্বাস্থ্য কর্মসূচির লাইন ডিরেক্টর মো. শামসুল হক টিকা সংগ্রহে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশিদ আলম, কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের (সিএমএসডি) পরিচালক আবু হেনা মোর্শেদ জামান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক হাবিবুর রহমান, শাহনীলা ফেরদৌসী, আইইডিসিআরের পরিচালক তাহমিনা শিরিন প্রমুখ বক্তব্য দেন।
করোনাভাইরাস শনাক্তের পরীক্ষা সক্ষমতার চেয়ে কম হচ্ছে কেন, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক নাসিমা সুলতানা বলেন, পরীক্ষা করানোর জন্য জনগণের সচেতনতা প্রয়োজন। যাঁরা পরীক্ষা করাতে আসেন, সবারই পরীক্ষা করা হয়।
অর্থসংবাদ/এসএ/২৩:০৯/১১:২৬:২০২০