আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে ৩ হাজার ১৪৮ কোটি ৯৪ লাখ ১৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ৯০৯ কোটি ১০ লাখ ৩৮ হাজার টাকার শেয়ার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ৭৬০ কোটি ১৬ লাখ ২৫ হাজার টাকার বা ১৯ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
সপ্তাহ শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স এর অবস্থান দাঁড়ায় ৪ হাজার ৮৬৯ দশমিক ০৯ পয়েন্ট। সপ্তাহের শুরুতে সূচকটির অবস্থান ছিল ৪ হাজার ৮৭৯ দশমিক ৯৬ পয়েন্টে। সপ্তাহের ব্যবধানে সূচক কমেছে ১০ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট বা দশমিক ২২ শতাংশ।
ডিএসইর সেরা ৩০ কোম্পানির সূচক ডিএসই-৩০ এক সপ্তাহের ব্যবধানে ১ হাজার ৭০১ দশমিক ৩৪ পয়েন্ট থেকে ১ হাজার ৬৮৯ দশমিক ৭০ পয়েন্টে নেমে আসে।
আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ডিএসইএস এক হাজার ১২৮.৮৮ পয়েন্ট থেকে বেড়ে হয়েছে এক হাজার ১১৮ দশমিক ৮৫ পয়েন্টে নেমে আসে।
আলোচিত সপ্তাহে ডিএসইতে ৩৬৪টি কোম্পানির শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৪টির বা ৩৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ কোম্পানির। আর ৩৮ দশমিক ৪৬ শতাংশ বা ১৪০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। এ সময়ে ৭৭৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) আলোচ্য সপ্তাহে ৮৭ কোটি ৫৭ লাখ ২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর ডিএসই সার্বিক সূচক কমেছে দশমিক ০৪ শতাংশ।
অর্থসংবাদ/ এমএস