এমন একটা অবস্থায় বৃষ্টির কারণে খেলা বন্ধ ছিল কিছুক্ষণ। ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতিতে এ মুহূর্তে ১৬ রানে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। বৃষ্টি আইনে এ মুহূর্তে বাংলাদেশের নতুন লক্ষ্য ৩০ বলে ৭।
এর আগে, দারুণই হয়েছিল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব–১৯ দলের। দুই ওপেনার পারভেজ হোসেন আর তানজীদ হাসান আত্মবিশ্বাসের সঙ্গেই রান তাড়ার ভিতটা গড়ে দিয়েছিলেন। বাঁ হাতি পারভেজের সঙ্গে ডান হাতি তানজীদ ভারতীয় বোলারদের খেলছিলেন উইকেটের চারদিকেই। কিন্তু রবি বিষনয়ের লেগ স্পিনের দৃশ্যত এলোমেলো বাংলাদেশের রান তাড়া। ৫০ রানের ওপেনিং জুটি ভাঙার পর বিষনয় তুলে নেন আরও ৩ উইকেট। টপ অর্ডারের ইনফর্ম ব্যাটসম্যানদের হারিয়ে ১৭৮ রানটাকেও অনেক বড় মনে হচ্ছে বাংলাদেশের যুবাদের।
বিষনয় রীতিমতো কাল হয়েই এসেছেন বাংলাদেশের যুবাদের সামনে। এখনো পর্যন্ত ৪ ওভার বোলিং করে ১১ রান দিয়ে তিনি তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তানজীদের পর বিষনয় তুলে নিয়েছেন ইনফর্ম মাহমুদুল হাসান, তৌহিদ হৃদয় আর শাহদাত হোসেনকে। সুশান্ত মিশ্র নিয়েছেন ২ উইকেট।
হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে পড়ে মাঠের বাইরে চলে গিয়েছিলেন এই পারভেজ। উইকেটে সেট হয়ে যাওয়া এই ব্যাটসম্যানের বিদায় বড় ধাক্কা ছিল বাংলাদেশের। পারভেজ আবারও ক্রিজে ফিরেছেন। পরে আকবরের সঙ্গে জুটি বেঁধে তিনি যদি দলকে লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে দিয়েছেন অনেকটা পথ। এখন রকিবুল আর আকবর বাকি ৭টা রান যদি নিতে পারেন, তাহলে বিশ্বকাপটা চলে আসবে হাতের মুঠোতেই।