তিনি বলেন,স্টক এক্সচেঞ্জ এবং সিডিবিএল এর সঙ্গে আলোচনা করে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে। একটা নির্দিষ্ট সীমা নির্ধারন করে দেয়া হবে, যেখানে আবেদনের ভিত্তিতে সবাই সমানভাবে আইপিওর শেয়ার পাবে। পুঁজিবাজারের প্রাণই হলো বিনিয়োগকারীরা। বর্তমান পদ্ধতিতে আবেদন করে সকল বিনিয়োগকারীরা শেয়ার পাচ্ছে না। আমরা চাই সকল বিনিয়োগকারীই যেন আইপিওর শেয়ার পায়। নতুন পদ্ধতি বাস্তবায়ন হলে সবাই সমানভাবে শেয়ার পাবে। এর ফলে বাজারে দীর্ঘ মেয়াদি বিনিয়োগ আসবে। কারন সবাই যখন শেয়ার পাবে তখন িএর পরিমান হবে বর্তমানের তুলনায় কম। ফলে অনেকেই দীর্ঘ মেয়াদের কথা চিন্তা করবে।
আগামী বুধবার (৯ ডিসেম্বর) বিকেলে আইপিওতে লটারি পদ্ধতি ও লট প্রথা তুলে দেওয়ার বিষয়ে আলোচনার জন্য ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এবং সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) সঙ্গে বৈঠক করবে বিএসইসি।
আইপিওতে লটারি ও লট ব্যবস্থা উঠে গেলে কোনো আবেদনকারী আর বঞ্চিত হবেন না। প্রত্যেক আবেদনকারী শেয়ার পাবেন। আনুপাতিক হারে শেয়ার বরাদ্দ করা হবে। ফলে পুঁজিবাজারে আসতে চাওয়া কোম্পানির আইপিওর সাবক্রিপশন আবেদন করলেই শেয়ার পাবেন বিনিয়োগকারীরা।