বৃহস্পতিবার (২৪ ডিসেম্বর) আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বিএসইসির অডিটরিয়াম রুমে ‘রোল অফ ক্যাপিটাল মার্কেট ইন কিপিং ইকোনোমি ভাইবরেন্ট ডিউরিং কোভিড-১৯ প্যানডামিক’ শীর্ষক এক সেমিনার ও বাণিজ্য প্রতিদিনের অনলাইন ভার্সনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিএসইসির কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ ও কমিশনার প্রফেসর ড. মো. মিজানুর রহমান। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কমিশনের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. রেজাউল করিম।
প্যানেল স্পিকার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিডি ফাইন্যান্সের চেয়ারম্যান ও আনোয়ার গ্রুপের এমডি মানোয়ার হোসাইন, বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) প্রেসিডেন্ট মো.ছায়েদুর রহমান এবং ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরামের (সিএমজেএফ) সভাপতি হাসান ইমাম রুবেল। অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন। সেমিনার শেষে পত্রিকার অনলাইনের আনুষ্ঠানিক উদ্ধোধন করেন বিএসইসি চেয়ারম্যান। সভাপতিত্ব করেন বাণিজ্য প্রতিদিনের সম্পাদক একেএম রাশেদ শাহরিয়ার।
বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, শেয়ারবাজারকে হঠাৎ করে কোনো শক্তি যেন আঘাত করে ফেলতে না পারে। মানুষ কোনদিন বেশি কিনবে, কোনদিন বেশি বিক্রি করবে। ডিমান্ড এবং সাপ্লাইয়ের উপর বাজার উঠা-নামা করবে। এই উঠা-নামা যেন সুস্থভাবে হয়। এই উঠা-নামার মধ্যে যেন কোনো রকমের দুষ্ট শক্তি আঘাত করে নিরীহ বিনিয়োগকারীদের নি:স্ব করে দিতে না পারে সেটা আমরা খেয়াল রাখছি। সরকার সচেতন, আমরাও সচেতন।
তিনি আরও বলেন, শেয়ারবাজারের ভাল অবস্থান এবং উন্নয়ন ধরে রাখার পিছন আস্থা, বিশ্বাস এবং সবার সাহায্য ও সহযোগীতা থাকতে হবে। আইসিবিসহ অন্যান্য সহযোগী প্রতিষ্ঠান ঠিকভাবে রোল প্লে করতে পারে সেদিকেও আমরা খেয়াল করছি। আরেকটু সময়ের ব্যাপার তারপর আপনারও বুঝতে পারবেন এই বাজারের সাসটেইনেবিলিটি নেয়া হয় না কেন। সময়টা খুব বেশি লাগবে না। আশা করি তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যেই আপনারা ফিল করবেন।
এছাড়াও তিনি বলেন, সেটার জন্য খুব বেশি সময় লাগবে না। আশা করি তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে আপনারা এটা ফিল করবেন, বড় বড় শক্তি এসে যদি এখানে খেলতে চায় সেটা তারা আর পারবে না। আমরা বিনিয়োগকারীদের নিরাপত্তা দিব।