এতে জানানো হয়, প্রান্তসীমা মূল্য নির্ধারণের জন্য মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সঙ্গে চুক্তি করেছে ওয়ালটন। ডিএসই’র নিকুঞ্জ অফিসে এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ডিএসই’র পক্ষে অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার মো. আব্দুল লতিফ, সিএসই’র পক্ষে জেনারেল ম্যানেজার (হেড অব বিজনেস ডেভেলপমেন্ট) মো. গোলাম ফারুক ও ওয়ালটনের পক্ষে ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার চুক্তি স্বাক্ষর করেন।
এ সময় অন্যদের মধ্যে ডিএসই’র ম্যানেজিং ডিরেক্টর কাজী সানাউল হক, চিফ অপারেটিং অফিসার এম সাইফুর রহমান মজুমদার, চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার আবদুল মতিন পাটোয়ারি, ওয়ালটনের সিনিয়র অপারেটিভ ডিরেক্টর মো. ইয়াকুব আলী, অপারেটিভ ডিরেক্টর মো. ফাহিম মাহবুব, কোম্পানি সচিব পার্থ প্রতিম দাশসহ ইস্যু ম্যানেজার ট্রিপল এ ফিনান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, রেজিস্ট্রারার টু ইস্যু প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পুঁজিবাজারে ওয়ালটনের অনুমোদিত মূলধন ৬০০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ৩০০ কোটি টাকা। পুঁজিবাজার থেকে আরও ১০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে ওয়ালটন। এ অর্থ ওয়ালটনের কারখানার সম্প্রসারণ, আধুনিকায়ন, গবেষণা ও মানউন্নয়ন, ব্যাংক লোনের আংশিক দায় পরিশোধ এবং আইপিও খরচ সংকুলানে ব্যয় হবে।