রোববার (৭ ফেব্রুয়ারি) ওয়াশিংটনে সংস্থার সদর দপ্তর এই ঋণ অনুমোদন করেছে। ডিজিটাল পদ্ধতি বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও সরকারি ক্রয় প্রকল্পের (ডিআইএমএপিপিপি) জন্য সহায়ক হবে এই ঋণ। এ ছাড়া করোনা এবং আগামীতে এ ধরনের যে কোনো জরুরি সংকটের সময় আন্তর্জাতিক দরপত্র, চুক্তি কাঠামো ও ক্রয়সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণসহ অন্যান্য ক্ষেত্রকেও সহজ করবে বিশ্বব্যাংকের এই ঋণ।
ঋণ অনুমোদন উপলক্ষে ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টেম্বন এক বিবৃতিতে বলেন, সরকারি ক্রয় ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে পদ্ধতিগত অনেক উন্নয়ন করেছে বাংলাদেশ। বিশেষ করে করোনাকালে সরকারি সাধারণ ছুটির মধ্যেও ই-জিপি সারাদেশে উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বিশ্বব্যাংকের এই ঋণ ই-জিপির শতভাগ ব্যবহার বাড়ানোর পাশাপাশি উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ সময়মতো এবং মানসম্মতভাবে শেষ করতে সহায়তা করবে।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিস থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংস্থার এই ঋণ জরুরি প্রয়োজনে সরকারি যে কোনো কেনাকাটার প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করবে। এ ছাড়া টেকসই কেনাকাটার ক্ষেত্রে একটি পথনকশা উন্নয়নেও সহায়ক হবে এই ঋণ।
এতে সরকারি কেনাকাটায় ছোট এবং মাঝারি আকারের উদ্যোক্তা, বিশেষ করে নারী নেতৃত্বাধীন প্রতিষ্ঠান এবং নাগরিকদের অংশ নেওয়ার পথ আরও সহজ হবে।