আজ ৭৩ কোটি ৫৮ লাখ টাকা বা ১৬.৪৩ শতাংশ লেনদেন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে বস্ত্র এবং ৬৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা বা ১৪.৬৯ শতাংশ লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে আসে প্রকৌশল খাত।
এছাড়া বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৩৭ কোটি ৪৬ লাখ টাকা বা ৮.৩৬ শতাংশ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ২৫ কোটি ২৭ লাখ টাকা বা ৫.৬৪ শতাংশ, ব্যাংক খাতে ২৪ কোটি ৬ লাখ টাকা বা ৫.৩৭ শতাংশ, সিমেন্ট খাতে ২১ কোটি ১১ লাখ টাকা বা ৪.৭১ শতাংশ, বীমা খাতে ১৮ কোটি ৪৭ লাখ টাকা বা ৪.১২ শতাংশ, বিবিধ খাতে ১৭ কোটি ১২ লাখ টাকা বা ৩.৮২ শতাংশ, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ১৭ কোটি ১১ লাখ টাকা বা ৩.৮২ শতাংশ, আর্থিক খাতে ৯ কোটি ৪২ লাখ টাকা বা ২.১০ শতাংশ, চামড়া খাতে ৮ কোটি ৬৭ লাখ টাকা বা ১.৯৪ শতাংশ, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকা বা ১.৭৩ শতাংশ, পেপার অ্যান্ড প্রিন্টিং খাতে ৭ কোটি ৭২ লাখ টাকা বা ১.৭২ শতাংশ, টেলিযোগাযোগ খাতে ৭ কোটি ২০ লাখ টাকা বা ১.৬১ শতাংশ, সিরামিক খাতে ৫ কোটি ৯০ লাখ টাকা বা ১.৩২ শতাংশ, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ৪ কোটি ৫২ লাখ টাকা বা ১.০১ শতাংশ, পাট খাতে ৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকা বা ০.৭৫ শতাংশ এবং সেবা ও আবাসন খাতে ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা বা ০.৭৩ শতাংশ লেনদেন হয়েছে।