শনিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি “শেওলা স্থলবন্দর উন্নয়ন কাজের ভিত্তিপ্রস্থর’’ স্থাপন করেন।
এসময় বাংলাদেশ স্থলবন্দও কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কে এম তারিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
আমদানি-রফতানি কার্যক্রমকে সহজতর করার লক্ষ্যে ২০১৫ সালের ৩০ জুন শেওলা শুল্ক স্টেশনকে স্থলবন্দর ঘোষণা করা হয়। বিশ্বব্যাংক ও সরকারের যৌথ অর্থায়নে বাংলাদেশ রিজিওনাল কানেক্টিভিটি প্রজেক্ট-১ এর আওতায় শেওলা স্থলবন্দরের উন্নয়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বর্তমানে এ শুল্ক স্টেশনের মাধ্যমে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চালু রয়েছে। এ বন্দর দিয়ে গবাদিপশু, মাছের পোনা, তাজা ফলমূল, গাছগাছরা, বীজ, গম, পাথর, কয়লা, রাসায়নিক সার, চায়না ক্লে, কাঠ, টিম্বার, চুনাপাথর, পির্ঁয়াজ, মরিচ, রসুন, আদা ইত্যাদি আমদানি এবং সকল পণ্য রফতানি হয়ে থাকে।
ঢাকা থেকে এ বন্দরের দূরত্ব প্রায় ২৮৬ কিলোমিটার। সড়কপথে ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য স্থানের যোগাযোগ ব্যবস্থা ভাল রয়েছে। এ বন্দরের বিপরিতে রয়েছে আসামের করিমগঞ্জের সুতারকান্দি স্থলবন্দর।