শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণার ব্যাখ্যা জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে ব্যাখ্যার বিষয়টি জানা গেছে।
সূত্র মতে, ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যলোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছে ব্যাংকটি।
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক জানিয়েছে, পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর জন্য তারা বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এছাড়াও চলতি বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কোনো ব্যাংক ৩০ শতাংশের বেশি লভ্যাংশ দিতে পারবে না। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিতে পারবে। বাকি অর্থ মূলধনকে শক্তিশালী করতে ব্যবহার করা হবে, যা ঘোষণাকৃত লভ্যাংশের বাইরে থাকবে। ডাচ-বাংলা সেই নির্দেশনা পরিপালন করেছে।
ব্যাংকটি আরও জানিয়েছে, বোনাস শেয়ার চলতি বছরের অর্জিত মুনাফার বাইরে ঘোষণা করা হয়েছে। পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর জন্যই বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে।
সূত্র মতে, ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যলোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছে ব্যাংকটি।
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক জানিয়েছে, পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর জন্য তারা বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এছাড়াও চলতি বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কোনো ব্যাংক ৩০ শতাংশের বেশি লভ্যাংশ দিতে পারবে না। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিতে পারবে। বাকি অর্থ মূলধনকে শক্তিশালী করতে ব্যবহার করা হবে, যা ঘোষণাকৃত লভ্যাংশের বাইরে থাকবে। ডাচ-বাংলা সেই নির্দেশনা পরিপালন করেছে।
ব্যাংকটি আরও জানিয়েছে, বোনাস শেয়ার চলতি বছরের অর্জিত মুনাফার বাইরে ঘোষণা করা হয়েছে। পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর জন্যই বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে।
