শুক্রবার (১২ মার্চ) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা সবচেয়ে খুশি, উনি আসছেন। তবে যদি আমাকে জিজ্ঞেস করেন সফরে কোনো ধরনের সমঝোতা স্মারক সই হবে কি না, তবে আমি বলব অপ্রাসঙ্গিক।’
মোদির সফরে তিস্তা নিয়ে আলোচনা হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ওগুলো বাদ। আমরা যেটা চাই সেটা হচ্ছে, এই যে একটি আনন্দ উৎসব, আমাদের এই বড় উৎসবে সবাই এসেছে, আমরা তাতেই আনন্দিত। এটাই তো আমাদের বড় পাওয়া, আর কী চান আপনি? আপনাকে কে কাপড় দিল, ভাত দিল ওইটা নিয়ে বেশি চিন্তিত না, ওগুলো আমরা ম্যানেজ করব। তিস্তা চুক্তি বাস্তবায়ন হয়নি তাদের সমস্যা আছে। আমরা বুঝি, আমরা বোকা নই।’
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশ-ভারত কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর উদযাপন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ২৬ মার্চ নরেন্দ্র মোদির ঢাকা পৌঁছানোর কথা রয়েছে। সফরকালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে নরেন্দ্র মোদি দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন। তিনি ২৬ মার্চ সন্ধ্যায় সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।