ম্যাচের ৪০ মিনিটে কিরগিজদের আত্মঘাতী গোলে লিড নেয় বাংলাদেশ। ডান দিক দিয়ে বল নিয়ে বক্সে ঢুকে ক্রস নিয়েছিলেন সাদ উদ্দিন। বল ক্লিয়ার করতে গিয়ে নিজেদের জালে পাঠিয়ে দেন কিরগিজস্তানের ডিফেন্ডার কুমারবাজ উলু বাইমান।
২-০ ব্যবধানে এগিয়েই বিরতিতে যেতে পারতো বাংলাদেশ। ১৮ মিনিটে অধিনায়ক সোহেল রানার শট বক্সের মধ্যে দাঁড়ানো এক কিরগিজ ডিফেন্ডারের হাত দিয়ে বল ঠেকালেও নেপালি রেফারি তা এড়িয়ে যান।
এরপর দুই দলই গোল করার চেষ্টা করেও সফল হয়নি। দ্বিতীয়ার্ধে দলে বেশ কয়েকটি বদল আনেন বাংলাদেশ কোচ জেমি ডে। ৫৬ মিনিটে তিন খেলোয়াড় বদলান তিনি। মাসুক মিয়া জনিকে তুলে কোচ নামান জামাল ভূঁইয়াকে। বিপলু আহমেদের জায়গায় আসেন রাকিব, হাবিবুর রহমান সোহাগের বদলে মাঠে নামেন রিয়াদুল হাসান।
এরপর আরও দুইটি পরিবর্তন এনেছিলেন জেমি। ৬৫ মিনিটে মেহেদী হাসানকে উঠিয়ে তিনি নামান মানিক মোল্লাকে, ৭২ মিনিটে বিশ্বনাথ ঘোষের বদলি হিসেবে নামেন ইয়াসিন আরাফাত। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ১-০ গোলের জয়টি আর বড় করতে পারেনি বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ দল : আনিসুর রহমান জিকো, মেহেদী হাসান (মানিক মোল্লা), রিমন হোসেন, টুটুল হোসেন বাদশা, মাসুক মিয়া জনি (জামাল ভূঁইয়া), বিপলু আহমেদ (রাকিব), মতিন মিয়া, সোহেল রানা, বিশ্বনাথ ঘোষ (ইয়াসিন আরাফাত), হাবিবুর রহমান সোহাগ (রিয়াদুল হাসান), সাদ উদ্দিন।