ব্র্যাকের পক্ষ থেকে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ইতোমধ্যে (২৮ মার্চ পর্যন্ত) ৩৪ হাজার লিটার খাবার পানি বিতরণ, ৪৯টি গভীর নলকূপ ও ২৩৯টি অগভীর নলকূপ সংস্কার এবং ৩১৯টি ল্যাট্রিন মেরামত করা হয়েছে।
এদিকে, শনিবার (২৭ মার্চ) বালুখালিতে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ৯ নম্বর ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন ব্র্যাকের মানবিক সহায়তা কর্মসূচির (এইচসিএমপি) এরিয়া ডিরেক্টর হাসিনা আখতার হকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এর আগে গত ২৪ মার্চ ওই ক্যাম্প পরিদর্শন করেন ব্র্যাকের এইচসিএমপি’র কর্মসূচি প্রধান (ভারপ্রাপ্ত) রবার্টস সিলা মুথিনিসহ সংশ্লিষ্টরা। সোমবার ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন ক্যাম্প পরিদর্শন করেন ব্র্যাকের এইচসিএমপি’র অপারেশন হেড সাহানা হায়াতসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধিরা।
জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর সূত্র গনণমাধ্যমকে জানায়, অগ্নিকাণ্ডের আগে ওই রোহিঙ্গা শিবিরে বাস করছিলেন ১ লাখ ২৬ হাজার ৩৮১ জন।
এনজিওগুলোর সমন্বয়কারী সংস্থা ইন্টার সেক্টর কো-অর্ডিনেশন গ্রুপের (আইএসসিজি) তথ্য অনুযায়ী, রোহিঙ্গা শিবিরে অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ১০ হাজার ঘর পুড়েছে। গৃহহীন হয়েছেন প্রায় ৪৫ হাজার মানুষ।