এর আগে গত ২ মার্চ কোম্পানিট জানায়, সুকুক ইস্যুর মাধ্যমে কোম্পানিটি ৩ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করবে।
সুকুকের মাধ্যমে সংগ্রহ করা অর্থ বেক্সিমকোর দুটি সহযোগী প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করা হবে। কোম্পানি দুটি হচ্ছে তিস্তা সোলার লিমিটেড ও করতোয়া সোলার লিমিটেড। এই দুটি কোম্পানি সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। এছাড়া বেক্সিমকোর টেক্সটাইল ডিভিশনের ব্যবসা সম্প্রসারণেও এই অর্থ ব্যবহার করা হবে।
আলোচিত সুকুকের ফেস ভ্যালু হবে ১০০ টাকা, একজন বিনিয়োগকারীকে নুন্নতম ৫০টি সুকুক কিনতে হবে। এই সুকুকের মেয়াদ হবে ৫ বছর। সুকুক থেকে কমপক্ষে ৯ শতাংশ মুনাফা পাওয়া যাবে।
বেক্সিমকো লিমিটেডের লভ্যাংশ ৯ শতাংশের বেশি হলে তার ১০ শতাংশ সুকুকের মুনাফার সাথে যুক্ত হবে।
এই সুকুক শেয়ারে রূপান্তর যোগ্য, বিনিয়োগকারী চাইলে সুকুককে শেয়ারে রূপান্তর করতে পারবেন। প্রতি বছর ২০ শতাংশ হারে সুকুক শেয়ারে রূপান্তর হবে।
এই রুপান্তরের মূল্য হবে রেকর্ড তারিখের আগের ২০ দিনে ঢাকা স্টক একচেঞ্জে বেক্সিমকোর শেয়ারের গড় মূল্যের ৭৫ শতাংশ।
যদি কোনো বিনিয়োগকারী সুকুককে শেয়ারে রূপান্তর করতে না চান তাহলে ৫ বছরে ওই সুকুকের অবসান ঘটবে।