সূত্র মতে, কোম্পানিগুলোর ৭৪ লাখ ৬২ হাজার ২৯২টি শেয়ার ৪২ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৩১ কোটি ৬৪ লাখ ৬১ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ কোটি ৯৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার বেক্সিমকো ফার্মার এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৫ কোটি ৩৪ লাখ ৬০ হাজার টাকার উত্তরা ব্যাংকের লেনদেন হয়েছে।
এছাড়া আমান কটনের ১৫ লাখ ৩৬ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ৭ লাখ ৫১ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ৭ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ৫ লাখ টাকার, ঢাকা ব্যাংকের ৬০ লাখ টাকার, ইস্টার্ন ব্যাংকের ৫ কোটি ১৮ লাখ টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ৩ কোটি ৬৩ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, কোহিনুর কেমিক্যালের ৮ লাখ ৩১ হাজার টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ১ কোটি ১৩ লাখ ২৯ হাজার টাকার, লাফার্জহোলসিমের ৭ লাখ ৩৫ হাজার টাকার, লুব-রেফের ৫ লাখ ৭৯ হাজার টাকার, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ৩০ লাখ ৯৪ হজার টাকার, ন্যাশনল টিউবসের ১৬ লাখ ৪৮ হাজার টাকার, ওরিয়ন ইনফিউশনের ১৩ লাখ ৭ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ৫৭ লাখ ২৪ হাজার টাকার, রেনেটার ২৫ লাখ ৩১ হাজার টাকার, রিংশাইনের ৫ লাখ টাকার, সিঙ্গারের ৬ লাখ ৪২ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ১২ লাখ ৫ হাজার টাকার, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৯ লাখ ১০ হাজার টাকার, সোনারগাঁও টেক্সটাইলের ৩৭ লাখ ৬১ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ২০ লাখ ১০ হাজার টাকার, ট্রাস্ট ব্যাংকের ১৬ লাখ ৫০ হাজার টাকার এবং ওয়াটা কেমিক্যালের ৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।