বৃহস্পতিবার (৮ এপ্রিল) ইসির উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত এক নথি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে স্থানীয় সরকার বিভাগকে চিঠি দিয়েছে ইসি।
ইসির ওই নথিতে বলা হয়, সারাবিশ্বের মতো বাংলাদেশেও করোনা সংক্রমণ ঊর্ধ্বগতি হওয়ার কারণে জনসমাগম এড়ানোর লক্ষ্যে আগামী ১১ এপ্রিল অনুষ্ঠিতব্য প্রথম ধাপে ১৯টি জেলার ৬৪টি উপজেলার ৩৭১টি ইউনিয়ন পরিষদের সাধারণ নির্বাচন, সিলেট জেলার ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নারী ভাইস চেয়ারম্যান ও কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যানের শূন্য পদে উপনির্বাচন এবং সুনামগঞ্জ জেলা পরিষদের ১১ নম্বর সাধারণ ওার্ডের শূন্য সদস্য পদে নির্বাচন পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত স্থগিত রাখার জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
ফলে স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন, ২০০৯-এর ধারা ২৯ (৩) অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব হবে না। এক্ষেত্রে ইউনিয়ন পরিষদ আইন, ২০০৯ এর ২৯ (৫) ধারা অনুযায়ী পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনা এবং প্রাসঙ্গিক অন্যান্য ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে বিষয়টি অবহিত করার জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছে বলেও ইসির নথিতে উল্লেখ করা হয়েছে।