ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ভ্রমণকারীদের এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ভ্রমণ এড়িয়ে চলা উচিত। করোনার টিকা নেয়া কোনো ব্যক্তিও যদি বর্তমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ভ্রমণ করে তারপরও করোনার বিভিন্ন ভ্যারিয়ান্টে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকবে। তবে কোনো কারণে যদি বাংলাদেশে ভ্রমণ করতেই হয় তাহলে করোনার টিকার পূর্ণাঙ্গ ডোজগুলো নেয়া উচিত।
সিডিসি আরও বলছে, বর্তমানে বাংলাদেশে ভ্রমণকারী সকলের অবশ্যই মাস্ক পরা উচিত এবং ছয় ফুট শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ জনসমাগম এড়িয়ে চলতে হবে। এছাড়াও জীবাণুনাশক দিয়ে বার বার হাত ধুয়ে নিতে হবে।
দেশের এমন পরিস্থিতিতে আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে ৭ দিনের লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। এ সময় জরুরি সেবা ছাড়া সরকারি-বেসরকারি সব অফিস বন্ধ থাকবে। অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া সকল গণপরিবহনও বন্ধ থাকবে। গার্মেন্টস কারখানা বন্ধ থাকবে।
শুক্রবার (৯ এপ্রিল) গণমাধ্যমকে এ কথা জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।