ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই-সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ডিএসই-সিএসইর সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউজগুলো ট্রেডিং সার্ভারে লগইন করায় লেনদেন শুরুর কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটেনি বলে জানিয়েছে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ।
তথ্য মতে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী সর্বাত্মক লকডাউনের মধ্যেও সীমিত ব্যাংক খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরই ধরাবাহিকতায় ব্যাংকিং কার্যক্রমের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে শেয়ারবাজারে লেনদেন চালু রাখার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
বিএসইসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, লকডাউনের মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই-সিএসই) সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত লেনদেন চলবে। এছাড়া, যথারীতি প্রি-ওপেনিং বন্ধ থাকছে এবং ১৫ মিনিটের পোস্ট ক্লোজিং সেশন চালু থাকবে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (১৩ এপ্রিল) ব্যাংক খোলা রাখার ঘোষণায় এতে পুঁজিবাজারও খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা। গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম সে সময় বলেন, ব্যাংক ছাড়া পুঁজিবাজারের কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। তাই আমরা চাইলেও ব্যাংক ছাড়া আমরা আমাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারতাম না। এখন যেহেতু ব্যাংক খোলার সিদ্ধান্ত এলো আমাদের পুঁজিবাজারের কার্যক্রমও চলবে।