এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষ বলছে, করোনা পরিস্থিতির কারণেই এ অবস্থা।
গত বছর করোনা সংক্রমণের একদম শুরুতে সব ধরনের ফ্লাইট চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করে বেসরকারি উড়োজাহাজ কোম্পানিটি।
তখন থেকেই প্রতিষ্ঠানটির পাইলট ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আছেন অবৈতনিক ছুটিতে।
বন্ধ থাকা সময়ের মধ্যে বেসরকারি বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ও এনবিআরের কাছে প্রতিষ্ঠানটির বকেয়ার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫০০ কোটি টাকা। বন্ধ হওয়ার আগে যাত্রীদের কাছে বিক্রি করা টিকিটের টাকাও ফেরত দেয়নি প্রতিষ্ঠানটি। বিভিন্ন সরকারি ফি বাবদ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এয়ারলাইনসটির কাছে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা পায়।
এছাড়া তাদের কাছে এনবিআরের পাওনার পরিমাণ প্রায় ২০০ কোটি টাকা। ফ্লাইটে ফিরতে বেবিচককে ধীরে ধীরে পাওনা পরিশোধের কথা বলা হলেও কয়েক মাস ধরে কোনো টাকাই পরিশোধ করছে না রিজেন্ট।
বন্ধ থাকা সময়ের মধ্যেই বেশ কয়েকবার কার্যক্রম চালু করার ঘোষণা দিয়েছিল রিজেন্ট কর্তৃপক্ষ। সবশেষ চলতি বছরের মার্চে ফ্লাইট শুরুর কথা জানালেও বাস্তবায়ন করা হয়নি সে উদ্যোগও।