দেশের পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি রুবানা হক বলেন, করোনার কারণে কোনো কারখানা এখনও বন্ধ হয়নি। তবে মালের শিপমেন্ট সব বন্ধ হয়ে গেছে। ক্রেতারা বলছে, তারা মাল পরে নেবে। তবে কবে নেবে তার কোনো দিনক্ষণ জানি না। এ অবস্থা চলতে থাকলে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে কারও কোনো কাজ থাকবে না।
কাজ না থাকা মানে কারখানা অনেকটাই বন্ধ হয়ে যাওয়া।
রুবানা বলেন, এসব নিয়ে সরকারের সঙ্গে শিগগিরই বৈঠকে একটা সিদ্ধান্ত হবে। করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে কারখানাগুলোয় কী করা যাবে আর করা যাবে না তার নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। ইতোমধ্যে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। গার্মেন্টস শিল্প অধ্যুষিত এলাকা নজরদারিতে রাখতে বিজিএমইএ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে চারটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। উত্তরা অফিসে হটলাইন স্থাপন করা হয়েছে। শ্রমিকদের সচেতনতা সৃষ্টিতে না কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। শনিবার বিকেলে পোশাক কারখানায় করোনা প্রভাবসসহ নানা বিষয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রীর মন্নুজান সুফিয়ানসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে এসব নিয়ে বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।