বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক আমির হোসেন এ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির ষষ্ঠ সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। জিপিএর ভিত্তিতে শিক্ষার্থী বাছাই করে দুই ধাপে ভর্তি আবেদনের বিষয়টি থাকছে না। শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ থাকছে। তবে পরবর্তী বছরে তা থাকবে কিনা এ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। করোনা ভাইরাসের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে ভর্তি পরীক্ষার তারিখসহ সংশ্লিষ্ট সিদ্ধান্ত পরে জানানো হবে।
তিনি আরও বলেন, এ বছর ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি বাড়ানো হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের যোগ্যতা হিসেবে শিক্ষার্থীদের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ কিছুটা বেশি চাওয়া হয়েছে।
এর আগে, গত ২৯ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির পঞ্চম সভায় জিপিএর ভিত্তিতে শিক্ষার্থী বাছাই করে সবমিলিয়ে ১ লাখ ৮ হাজার জনকে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া এবং আবেদন ফরমের মূল্য বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছিল।
পরে এ সিদ্ধান্তের আলোচনা-সমালোচনা শুরু হলে ১ মে কমিটির জরুরি সভা ডাকা হয়। সেদিন রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে জানানো হয়, ভর্তি পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সিদ্ধান্ত ১৮ মের সভায় চূড়ান্ত করা হবে।