গত সপ্তাহে ডিএসইতে ৪ কর্মদিবস লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৫ কর্মদিবস। এই হিসাবে ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেন কিছুটা কমেছে। তবে ডিএসইতে দৈনিক গড় লেনদেনের পরিমাণ কমেছে।
আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে ৭ হাজার ৬৮৩ কোটি ৭৮ লাখ ৭৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৮ হাজার ৪২৪ কোটি ৪৬ লাখ ২৩ হাজার টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে ৭৪০ কোটি ৬৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার বা ৮.৭৯ শতাংশ লেনদেন বেড়েছে।
ডিএসইতে প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স সপ্তাহের ব্যবধানে ১৭২ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৯৭ শতাংশ বেড়েছে।
আলোচিত সপ্তাহে বাজারমূলধনে শীর্ষ কোম্পানির মূল্যসূচক ডিএস৩০ আগের সপ্তাহের চেয়ে ১১ দশমিক ২৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৫২ শতাংশ বেড়ে ২ হাজার ১৮৯ দশমিক ৭৪ পয়েন্টে উন্নীত হয়। অন্যদিকে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক বেড়েছে ১২.২০ পয়েন্ট বা ৯৬ শতাংশ।
ডিএসইতে গত সপ্তাহে ৩৭৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট কেনাবেচা হয়। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩৭টির, কমেছে ৯২টির। আর ৪১টির দাম ছিল অপরিবর্তিত।
এদিকে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে বাজার মূলধন বেড়েছে ১০ হাজার ৪৫১ কোটি ৪০ লাখ ৬২ হাজার টাকা বা ২ দশমিক ১২ শতাংশ। সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৯২ হাজার ২৯২ কোটি ৯ লাখ ৬৬ হাজার টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ২ হাজার ৭৪৩ কোটি ৫০ লাখ ২৮ হাজার টাকায়।