শনিবার (২৯ মে) রাত পৌনে ৩টার দিকে নবোদয় হাউজিংয়ে এই অগ্নিকাণ্ডের পর দগ্ধ তিনজনকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
দগ্ধরা হলেন- সোহেল রানা (৩৫), তার স্ত্রী লাবনী আক্তার হাওয়া (২৫) ও তাদের দুই বছরের ছেলে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া গণমাধ্যমে বলেন, সোহেলের শরীরের ৭৫ শতাংশ, লাবনীর ৩০ আর শিশুটির শরীরের ৮০ শতাংশ পুড়ে গেছে।
ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্মকর্তা রাসেল শিকদার বলেন, আগুনের খবর পেয়ে দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গেলেও স্থানীয়ভাবে আগেই আগুন নেভানো হয়। পরে দগ্ধ তিনজনকে উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসকর্মীরা হাসপাতালে নিয়ে যায়।
তিনি বলেন, “প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে গ্যাস লাইন ফুটো হয়ে টিনশেড ঘরটিতে গ্যাস জমেছিল। রাতে মশার কয়েল জ্বালানো হলে গ্যাসের সংস্পর্শে ঘরে আগুন লাগে।”