বৃহস্পতিবার (৩ জুন) জাতীয় সংসদে দেওয়া প্রস্তাবিত বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, চলতি অর্থবছরের মতো আগামী অর্থবছরেও করোনা মোকাবিলায় জরুরি চাহিদা মেটাতে পুনরায় ১০ হাজার কোটি টাকা থোক বরাদ্দ রাখা হবে। তিনি অবশ্য চলতি অর্থবছরের ১০ হাজার কোটি টাকা কোথায় কী খরচ হয়েছে, তা বর্ণনা করেননি।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো প্রায় দেড় বছর ধরে বাংলাদেশ মহামারির কবলে। এই সময় স্বাস্থ্য খাতের দুর্বলতা ও সীমাবদ্ধতা ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়েছে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও অর্থনীতিবিদেরা স্বাস্থ্য খাতে মোট বরাদ্দ এবং যৌক্তিকভাবে খাতওয়ারি বরাদ্দ বাড়ানোর সুপারিশ করে আসছেন।
আগামী অর্থবছরে স্বাস্থ্য খাতে সরকার বরাদ্দ রেখেছে ৩২ হাজার ৭৩১ কোটি টাকা। এর মধ্যে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগে ২৫ হাজার ৯১৪ কোটি টাকা এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগে ৬ হাজার ৮১৭ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। চলতি অর্থবছরে বরাদ্দ ছিল ২৯ হাজার ২৪৫ কোটি টাকা। অর্থাৎ স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বেড়েছে প্রায় ১২ শতাংশ।