আগামী ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত শুধু দুই লাখ টাকার বেশি শুল্ক-কর হলেই ই-পেমেন্ট করতে হবে। তবে নতুন অর্থবছর শুরু হওয়ার ছয় মাস পর, অর্থাৎ ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে ই-পেমেন্টের মাধ্যমে শুল্ক-কর পরিশোধের সীমা থাকবে না। সব আমদানিকারককেই স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে শুল্ক-কর পরিশোধ করতে হবে।
গত ৩ জুন বাজেট ঘোষণার সময় ই-পেমেন্ট চালুর ঘোষণা দেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। অবশ্য এ জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আগেই প্রস্তুতি নেয়। যেমন গত এপ্রিল মাস থেকে রাজধানীর কমলাপুর আইসিডিতে এসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে শুল্ক-কর ও মাশুল পরিশোধের ই-পেমেন্ট ব্যবস্থা পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা হয়।
ই-পেমেন্ট ব্যবস্থা চালু হলে আমদানি পণ্য খালাসে সময় কমবে বলে আশা করা হচ্ছে। অবশ্য রপ্তানিকালেও কোনো শুল্ক–কর পরিশোধ করতে হলে তা এভাবে অনলাইনে সম্পন্ন করা যাবে।