বন্ধু নেইমারকে সান্ত্বনা দিলেন মেসি
স্বাগতিক হওয়ায় খুব করে চেয়েছিলেন ট্রফি জিততে। প্রথম কোপা জয়ের সাক্ষী হতে। কিন্তু বন্ধু লিওনেল মেসির প্রত্যাশা পূরণের মঞ্চে নেইমার ফিরলেন খালি হাতে। ফাইনালে ১-০ গোলে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলকে হারিয়ে মেসিরা যেখানে আনন্দ-উল্লাস করেছেন, সেখানে চোখের জলে কেঁদে ভাসিয়েছেন নেইমাররা।
শুধু নেইমারই নন, বাকিদের চোখ বেয়েও নামে এই অশ্রুধারা। অথচ ২০১৬ সালে একই রকম ব্যর্থতায় চোখের জলে ভেসেছিলেন মেসিরাও। ভাগ্যের ফেরে সেই মেসিদের জায়গায় এখন নেইমাররা। তাই মেসি ভালো করেই জানা আছে, এমন মুহূর্ত কতটা পাহাড়সম যন্ত্রণার!
তাই নিজেদের উল্লাসের মাঝেও বন্ধুর এই দুঃখদিনে তাকে সান্ত্বনা দিতে ছুটে আসেন মেসি। একফাঁকে নেইমারকে জড়িয়ে ধরে বেশ কিছুক্ষণ তার পাশেই ছিলেন। হয়তো বলতে চেয়েছেন, ‘হতাশ হয়ো না বন্ধু। সুযোগ আবার আসবে।’
অথচ এমনটা হবে ভাবা যায়নি। অতীত বলেছে, কোপায় স্বাগতিক ব্রাজিল মানেই শিরোপা নিশ্চিত। এর ওপর নিজের ঘরে সেই সুযোগটি হাতছাড়া করলেন নেইমার। সর্বশেষ আসরে যার ইনজুরির কারণে খেলা হয়নি। এখন ব্যর্থ মনোরথে মাঠ ছাড়লেও পরবর্তী প্রতিযোগিতায় আরও শক্তিশালী হয়ে মাঠে ফেরার অঙ্গীকার করতেই পারেন ব্রাজিলিয়ান প্রাণভোমরা। ভক্তকূলরা যে তার হাতেও ট্রফি দেখতে চায়।
স্বাগতিক হওয়ায় খুব করে চেয়েছিলেন ট্রফি জিততে। প্রথম কোপা জয়ের সাক্ষী হতে। কিন্তু বন্ধু লিওনেল মেসির প্রত্যাশা পূরণের মঞ্চে নেইমার ফিরলেন খালি হাতে। ফাইনালে ১-০ গোলে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলকে হারিয়ে মেসিরা যেখানে আনন্দ-উল্লাস করেছেন, সেখানে চোখের জলে কেঁদে ভাসিয়েছেন নেইমাররা।
শুধু নেইমারই নন, বাকিদের চোখ বেয়েও নামে এই অশ্রুধারা। অথচ ২০১৬ সালে একই রকম ব্যর্থতায় চোখের জলে ভেসেছিলেন মেসিরাও। ভাগ্যের ফেরে সেই মেসিদের জায়গায় এখন নেইমাররা। তাই মেসি ভালো করেই জানা আছে, এমন মুহূর্ত কতটা পাহাড়সম যন্ত্রণার!
তাই নিজেদের উল্লাসের মাঝেও বন্ধুর এই দুঃখদিনে তাকে সান্ত্বনা দিতে ছুটে আসেন মেসি। একফাঁকে নেইমারকে জড়িয়ে ধরে বেশ কিছুক্ষণ তার পাশেই ছিলেন। হয়তো বলতে চেয়েছেন, ‘হতাশ হয়ো না বন্ধু। সুযোগ আবার আসবে।’
অথচ এমনটা হবে ভাবা যায়নি। অতীত বলেছে, কোপায় স্বাগতিক ব্রাজিল মানেই শিরোপা নিশ্চিত। এর ওপর নিজের ঘরে সেই সুযোগটি হাতছাড়া করলেন নেইমার। সর্বশেষ আসরে যার ইনজুরির কারণে খেলা হয়নি। এখন ব্যর্থ মনোরথে মাঠ ছাড়লেও পরবর্তী প্রতিযোগিতায় আরও শক্তিশালী হয়ে মাঠে ফেরার অঙ্গীকার করতেই পারেন ব্রাজিলিয়ান প্রাণভোমরা। ভক্তকূলরা যে তার হাতেও ট্রফি দেখতে চায়।
