সূত্র মতে, কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ১ লাখ ১২ হাজার ২১৬টি শেয়ার ৮৮ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৮৮ কোটি ১৩ লাখ ৮৬ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬ কোটি ৪০ লাখ ৫৬ হাজার টাকার ফরচুন সুজের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪ কোটি ৮২ লাখ ৭৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে জিবিবি পাওয়ারের।
এছাড়া অ্যাডভেন্ট ফার্মার ৫ লাখভ ৭৪ হাজার টাকার, অগ্নি সিস্টেমসের ৫ লাখ ১৭ হাজার টাকার, আলিফ ম্যানুফ্যাচকারিংয়ের ৭ লাখ টাকার, আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ৩ কোটি ৭৩ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, আরামিট সিমেন্টের ৫ লাখ ৬১ হাজার টাকার, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ৩০ লাখ ৬০ হাজার টাকার, এশিয়ান টাইগার সন্ধানী লাইফ গ্রোথ ফান্ডের ২ কোটি ১৩ লাখ ৩৭ হাজার টাকার, বিকন ফার্মার ৩ কোটি ৮৯ লাখ ১৬ হাজার টাকার, বেঙ্গল উইন্ডসোরের ৫ লাখ ৯৬ হাজার টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ৩৬ লাখ ৩০ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ১ কোটি ৪৬ লাখ ৬১ হাজার টাকার, সিটি ব্যাংকের ২ কোটি ৫৩ লাখ ৭২ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ১৩ লাখ টাকার, কপারটেকের ২৭ লাখ ৮১ হাজার টাকার, ইস্টার্ন ব্যাংকের ১ কোটি ৪২ লাখ ৪০ হাজার টাকার, ফু-ওয়াং ফুডের ৮ লাখ ৮৮ হাজার টাকার, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালের ৫ লাখ ৪১ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকার, ইনডেক্স এগ্রোর ৩৩ লাখ ৪১ হাজার টাকার, কেয়ার ৬ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, কাট্টালি টেক্সটাইলের ৩৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার, মালেক স্পিনিংয়ের ৬১ লাখ ১০ হাজার টাকার, ম্যারিকোর ২ কোটি ৩৭ লাখ ২০ হাজার টাকার, মীর আখতারের ১ কোটি ৮৭ লাখ ৩৬ হাজার টাকার, এনআরবিসি ব্যাংকের ৬ লাখ ২৪ হাজার টাকার, রহিম টেক্সটাইলের ৩ কোটি ৫৫ লাখ ৯৬ হাজার টাকার, সাইফ পাওয়ারের ৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, সিলভা ফার্মার ৩২ লাখ ৮২ হাজার টাকার, সোনালী পেপারের ৮ লাখ ৯১ হাজার টাকার, শাইনপুকুর সিরামিকের ৩৮ লাখ ৮০ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের ৫০ লাখ ৮২ হাজার টাকার, তিতাস গ্যাসের ১ কোটি ৮৯ লাখ টাকার এবং ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের ৬ লাখ ৬৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।