গত ২৯ জুলাই জারি করা এক গেজেটে বলা হয়, বিশ্বব্যাপী শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অধ্যয়নরত মাস্টার্স কোর্সের ৪০ জন এবং পিএইচডি কোর্সের ১৫ জন প্রার্থী এই বৃত্তি পাবেন।
এই বৃত্তি পেতে প্রতিটি আবেদনকারীকে প্রথমে তাদের নিজস্ব সক্ষমতা অনুসারে বিশ্বের ১০০টি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটিতে ভর্তি হতে হবে।
ভর্তি নিশ্চিত হয়ে গেলে, তবেই কেউ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গভর্নেন্স ইনোভেশন ইউনিটের (জিআইইউ) অধীনে বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারেন।
এদিকে, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্লাবাতনিক স্কুল অব গভর্নমেন্টে মাস্টার অব পাবলিক পলিসি (এমপিপি) অধ্যয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদকে ‘প্রধানমন্ত্রীর ফেলোশিপ’ প্রদান করা হয়েছে।
তিনি বলেন, অক্সফোর্ডে পড়াশোনা করার সুযোগ আমার আজীবনের স্বপ্ন পূরণ। আমাকে ফেলোশিপ প্রদানের জন্য আমি জিআইইউ-এর কাছে কৃতজ্ঞ।
ফরহাদ বলেন, আমি আমার পথপ্রদর্শক এবং পরামর্শদাতা সজীব ওয়াজেদ জয় এবং রেদওয়ান মুজিব সিদ্দিকের কাছে চিরকৃতজ্ঞ। যারা আমাকে সর্বদা ক্রমাগত উন্নতি করতে এবং ‘আমার সেরা সংস্করণ’ হতে উৎসাহিত করেছেন।
২০১৯ সালের ২৩ জানুয়ারি তিনি প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী হিসেবে নিযুক্ত হন। এই নিয়োগের আগে তিনি সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) এর সঙ্গে বিভিন্ন গবেষণা ও বিশ্লেষণের কাজ করেছেন।
২০১৫ সালে তাকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহকারী সম্পাদক করা হয় এবং এরপর তিনি আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটি ও প্রচার বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি হংকং বিশ্ববিদ্যালয় (সম্পূর্ণ বৃত্তিপ্রাপ্ত) থেকে এলএলএম (মানবাধিকার) এবং লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি সম্পন্ন করেন।