করোনা প্রতিরোধে জরুরি ভিত্তিতে তহবিল ছাড় করার অংশ হিসেবে এই অর্থ বাংলাদেশকে দেওয়া হচ্ছে। এই অর্থ দিয়ে করোনা চিহ্নিত করা ও প্রতিরোধ করায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি দেশের স্বাস্থ্যসেবা শক্তিশালী করায় খরচ করা হবে। কোভিড–১৯ ইমার্জেন্সি রেসপন্স অ্যান্ড প্যানডেমিক প্রিপার্ডনেস প্রকল্পের আওতায় এই অর্থ খরচ করা হবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে করোনায় আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করতে নির্বাচিত হাসপাতালে টেস্টিং সুবিধা, স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণসহ নানা সুবিধা নিশ্চিত করা হবে।
বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টেম্বন বলেন, করোনার বিস্তার রোধে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করছে বিশ্বব্যাংক। বিশ্বব্যাংকের অর্থ করোনা প্রতিরোধে এ দেশের জাতীয় পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সহায়তা করবে।
ইতিমধ্যে ভারত, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশ বিশ্বব্যাংকের এই জরুরি তহবিল থেকে অর্থ নিয়েছে। বিশ্বব্যাংক করোনা প্রতিরোধে প্রায় ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের বিশেষ তহবিল গঠন করেছে।