সোমবার (৬ এপ্রিল) গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
সংগঠনের প্রচার সম্পাদক মুহাম্মদ আনাস মাদানীর পাঠানো ওই বিবৃতিতে হেফাজতের আমির বলেন, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জারি করা জামাত ও জুমার উপস্থিতিকে সীমিত রাখার আদেশ শরিয়ার দৃষ্টিতে ঠিক ও যথার্থ। তাই সরকারের নির্দেশনাকে মূল্যায়ন করা এবং তা উত্তমরূপে গ্রহণ ও পালন করা মানবতার কল্যাণে আমাদের অপরিহার্য কর্তব্য।
কোরআনের উদ্বৃতি দিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, ইসলাম নিজের বা অন্যের ক্ষতির কারণ হওয়াকে সমর্থন করে না, বরং নিষেধ করে। সর্তকতা ও সচেতনতা ইসলামের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। যেকোনও আশু ক্ষতি থেকে সতর্ক থাকা ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিধান।
আল্লামা শফী বলেন, বিশ্ব আজ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত। আমাদের দেশও বর্তমানে বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। বর্তমান অবস্থা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। সতর্কতার জন্য সরকার উলামায়ে কেরামের সঙ্গে পরামর্শ করে, যেকোনও ধরনের বড় জমায়েতকে নিষেধ করেছে। জামাত ও জুমার উপস্থিতিকে সীমিত রাখার আদেশ জারি করেছে।