শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) দুপুর আড়াইটায় চাঁদপুরে কর্মরত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে তিনি এ কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, দীর্ঘদিন শিক্ষার্থীদের পাঠদান বন্ধ ছিল। আমরা অনলাইন ক্লাসের ব্যবস্থা করেছিলাম। সেখানে কিছু শিক্ষার্থীর টেলিভিশন দেখার বা অনলাইন ক্লাসের সুযোগ ছিল না, তখনই আমরা অ্যাসাইনমেন্টের ব্যবস্থা করেছি।
অ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে সর্বোচ্চ সংখ্যক শিক্ষার্থীর কাছে পৌঁছাতে সম্ভব হয়েছে। ক্লাসের মতো ষোলআনা শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। সে ঘাটতি রয়েই গেছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার পর সে ঘাটতি পূরণে সুনির্দিষ্ট বেশকিছু পরিকল্পনা রয়েছে।
সভায় জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ, পুলিশ সুপার মিলন মাহমুদ, সিভিল সার্জন ডা. মো. সাখাওয়াত উল্লাহ, নৌ-পুলিশের এসপি মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর মোহাম্মদ নাসিম আক্তারসহ জেলায় কর্মরত বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন।